Home / Essay

বাংলা-রচনা | Bengali Essay | প্রবন্ধ রচনা

  • March 10, 2024

  শিক্ষা প্রসঙ্গ ( বাংলা রচনা  )

1.   সমাজ কল্যাণে ছাত্র সমাজ  রচনা 

2.  ছাত্র জীবনে নিয়ম নিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা (The need for adherence to rules in student life)

3.  মাতৃভাষার মাধ্যমে বিজ্ঞান চর্চা (Teaching through Mother Language)

4.  জনসমাজে বিজ্ঞানচেতনা প্রসারে ছাত্র সমাজের ভূমিকা (The role of student in spreading science consciousness in the society)

5.  মাতৃভাষায় শিক্ষাদান (Teaching Through Mother Language)

6.  শিক্ষার মাধ্যমরূপে মাতৃভাষা (MOTHER TONGUE AS A MEDIUM OF EDUCATION)

7.  শিক্ষায় ও আনন্দে দেশ ভ্রমণ (Travelling as a Part of Education)

8.  সাহিত্য পাঠের প্রয়োজনীয়তা (Importance of Reading Literature)

9.  শিক্ষাবিস্তারে গ্রন্থাগারের ভূমিকা (The Role of Libraries in Education)

10.  শিক্ষার বিকিরণ গ্রন্থাগার (LIBRARY)

11.  নিরক্ষরতা দূরীকরণ ( Elimination of Illiteracy)

12.  কুসংস্কারের অভিশাপ ( The Curse of Superstition)

13.  কুইজ কনটেস্টের উপযোগিতা  (Importance of Quiz Contest)

14.  সমাজ জীবনে সংবাদপত্রের ভূমিকা (The Role of Newspapers in Social Life)

15.  পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা (Importance of Library)

16.  ইতিহাস পাঠের প্রয়োজনীয়তা (Requirements for History Lessons)

17.  জনমত-গঠনে গণমাধ্যম (ROLE OF MEDIA)

18.  সর্বশিক্ষা অভিযান ও পশ্চিমবঙ্গ (SARVA SHIKSHA ABHIYAN AND WEST BENGAL)

19.  আমার প্রিয় গ্রন্থ (MY FAVORITE BOOK)

20.  পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা (IMPORTANCE OF LIBRARY)

21.  দেশভ্রমণ শিক্ষার অঙ্গ (TRAVELING IS PART OF EDUCATION)

বিজ্ঞান (  বাংলা রচনা   )

1.   প্রাত্যহিক জীবনে বিজ্ঞান (Science in Everyday Life)

2.  বিজ্ঞান ও মানব সভ্যতা ( Science and Human Civilization)

3.  কুসংস্কারের অভিশাপ ( The Curse of Superstition)

4.  মাতৃভাষার মাধ্যমে বিজ্ঞান চর্চা (Teaching through Mother Language)

5.  তোমার জীবনের লক্ষ্য (The Goal of Your Life) (ডাক্তার)

6.  বিদ্যালয় জীবনের একটি স্মৃতি (A Memory of School Life)

ভারত ও আন্তর্জাতিক প্রসঙ্গ (  বাংলা রচনা   )

1.  ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ছাত্র সমাজের দায়িত্ব ( The Responsibility of the Students in the Economic Development of India)

2.  ভারতের শিক্ষা বিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা/ভারতের লোকশিক্ষার বর্তমান রূপ ( The role of the Media in Spreading Education)

3.  বৈচিত্রময় ভারত (Diverse India)

4.  ভারতের বেকার সমস্যা (India’s Unemployment Problem)

5.  পালস পোলিও টিকাকরণ (PULSE POLIO VACCINATION)

পশ্চিমবঙ্গ (  বাংলা রচনা)

1.  কন্যাশ্রী প্রকল্প

2.  বাংলার উৎসব (Festival of Bengal)

3.  বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ( Cultural Heritage of Bengal)

4.  বঙ্গ প্রকৃতিতে ঋতুরঙ্গ ( Season in Bengal)

5.  বারো মাসে তেরো পার্বণ (Bengali Festivals)

6.  বাংলার মেলা ও একটি স্থানীয় উৎসব (Bengals Fair and a Local Festival)

7.  বাংলার একটি গ্রামের চিত্র/ আমার প্রিয় গ্রাম(My Village)

8.  কলকাতার পাতাল রেল (Kolkata Metro)

9.  পশ্চিমবঙ্গের বন্যা ও প্রতিকার (Floods in West Bengal and Tackling)

10.  সর্বশিক্ষা অভিযান ও পশ্চিমবঙ্গ (SARVA SHIKSHA ABHIYAN AND WEST BENGAL)

খেলাধুলা (  বাংলা রচনা  )

1.   চরিত্র গঠনে খেলাধূলার ভূমিকা বাংলা রচনা ( The Role of Sports in Character Formation)

ছাত্রজীবনের নানা প্রসঙ্গ (  বাংলা রচনা  )

1.  মানব জীবনে শখ বা ‘হবি’

2.  বিশ্ব শিশু দিবস (SSC HSC) : রচনা

3.  ছাত্র জীবনে নিয়ম নিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা (The need for adherence to rules in student life)

4.  ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ছাত্র সমাজের দায়িত্ব ( The Responsibility of the Students in the Economic Development of India)

5.  সমাজের প্রতি ছাত্রদের কর্তব্য (The Duty of the Students towards the Society)

6.  ছাত্র জীবন এবং শৃঙ্খলা বোধ  (Student Life and Discipline)

7.  তোমার জীবনের লক্ষ্য (The Goal of Your Life) (ডাক্তার)

8.  বিদ্যালয় জীবনের একটি স্মৃতি (A Memory of School Life)

9.  সংস্কৃতি-অপসংস্কৃতি ও যুবসমাজ (CULTURE – UNCULTURE AND YOUTH)

10.  আমার জীবনের লক্ষ্য (THE GOAL OF MY LIFE) (farmer)

11.  আমার প্রিয় গ্রন্থ বাংলা রচনা (MY FAVORITE BOOK)

পরিবেশ রচনা

1.  অরণ্য প্রাণী সংরক্ষণ  (Wildlife Conservation)

2. জল সংকট ও সংরক্ষণ

3. পরিবেশ দূষণ (ENVIRONMENTAL POLLUTION)

সাম্প্রতিক রচনা সংকলন

1.  সন্ত্রাসবাদ ও তার কুফল  (Terrorism and its Evil)

2.  নগরজীবনের কুশ্রীতা ও তার দূরীকরণের উপায় বাংলা রচনা ( The Ugliness of City Life and the Way to Eliminate it)

3.  ড্রাগের নেশা সর্বনাশা (DRUG INTOXICATION IS A DISASTER)

4.  একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় (A NATURAL DISASTER)

1.  একটি নির্জন দুপুর  (A Secluded Afternoon)

2.  একটি নদীর আত্মকথা (Autobiography of a River)

3.  বর্ষায় কলকাতার রাস্তায় একজন নিঃসঙ্গ মানুষ/ জলমগ্ন রাস্তায় একাকী একদিন  বাংলা রচনা (One Day Alone on a Submerged Road )

4.  তোমার জীবনের লক্ষ্য (The Goal of Your Life) (ডাক্তার)

5.  বিদ্যালয় জীবনের একটি স্মৃতি (A Memory of School Life)

6.  জীবনের মূল্য আয়ুতে নহে কল্যাণ পুত কর্মে (THE VALUE OF LIFE IS NOT IN LIFE BUT IN WORKS)

7.  একটি প্রাচীন জলাশয়ের আত্মকথা (AUTOBIOGRAPHY OF AN ANCIENT RESERVOIR)

8.  আমার প্রিয় গ্রন্থ (MY FAVORITE BOOK)

9.  একটি বর্ষণমুখর দিন (A RAINY DAY)

10.  একটি নদীর আত্মকাহিনী – বাংলা রচনা  (New)

ভ্রমণ – মেলা – প্রদর্শনী (রচনা)

 1.  বারো মাসে তেরো পার্বণ (Bengali Festivals)

2.  বাংলার মেলা ও একটি স্থানীয় উৎসব বাংলা রচনা (Bengals Fair and a Local Festival)

3.  দেশ ভ্রমণ (TRAVELLING)

নানা প্রসঙ্গ

1.  কলকাতার পাতাল রেল (Kolkata Metro)

2.  নগরজীবনের কুশ্রীতা ও তার দূরীকরণের উপায় ( The Ugliness of City Life and the Way to Eliminate it)

উন্নয়ন প্রসঙ্গ

1.  সমাজ কল্যাণে ছাত্র সমাজ

সমাজ- স্বদেশ

1.  সমাজ জীবনে সংবাদপত্রের ভূমিকা (The Role of Newspapers in Social Life)

1.  এ.পি.জে. আবদুল কালাম (A. P. J. Abdul Kalam)

2.  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: বাংলা সাহিত্যের বিশ্বকবি – রচনা

3.  মহান ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকার (SACHIN TENDULKAR, THE GREAT CRICKETER)

মানবিধিকার ও সমাজিক আইনকানুন

2.  পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা (Importance of Library)

3.  শিক্ষাবিস্তারে গ্রন্থাগারের ভূমিকা (The Role of Libraries in Education)

4.  শিক্ষার বিকিরণ গ্রন্থাগার (LIBRARY)

সাহিত্য-সংস্কৃতি

1.  বাংলার উৎসব (Festival of Bengal)

প্রাকৃতিক বিপর্যয়

1.  পশ্চিমবঙ্গের বন্যা ও প্রতিকার (Floods in West Bengal and Tackling)

2.  একটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় (A NATURAL DISASTER)

রচনা হলো একটি সৃজনশীল লেখার ধরন, যাতে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর একটি বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়। রচনায় লেখক তার জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, এবং দৃষ্টিভঙ্গি ব্যবহার করে পাঠকদের বিষয়টি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করে।

রচনায় সাধারণত নিম্নলিখিত উপাদানগুলি থাকে:

  • ভূমিকা:  রচনাটির উদ্দেশ্য এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে পাঠকদের একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেওয়া।
  • দেহ:  বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
  • উপসংহার:  রচনার মূল বিষয়গুলির একটি সংক্ষিপ্ত পুনরাবৃত্তি এবং পাঠকদের জন্য একটি মন্তব্য বা উপদেশ।

রচনা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন:

  • বর্ণনামূলক রচনা:  কোন ব্যক্তি, স্থান, বস্তু, বা ঘটনার একটি বিস্তারিত বর্ণনা।
  • ব্যাখ্যামূলক রচনা:  কোন বিষয়ের উপর একটি বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা।
  • যুক্তিমূলক রচনা:  কোন বিষয়ে একটি যুক্তিসঙ্গত বক্তব্য।
  • অনুপ্রেরণাদায়ক রচনা:  পাঠকদের অনুপ্রাণিত করার জন্য একটি লেখা।
  • কাল্পনিক রচনা:  কোন কাল্পনিক ঘটনা বা চরিত্রের উপর ভিত্তি করে একটি লেখা।

রচনা লেখার জন্য কিছু সাধারণ টিপস হলো:

  • বিষয়বস্তু নির্বাচন করুন যা আপনি সম্পর্কে আগ্রহী এবং জানেন।
  • আপনার গবেষণা করুন এবং আপনার বিষয় সম্পর্কে একটি দৃঢ় বোঝাপড়া অর্জন করুন।
  • আপনার লেখার একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন।
  • আপনার ভাষা পরিষ্কার এবং সংক্ষিপ্ত রাখুন।
  • আপনার রচনাটি সম্পাদনা এবং সংশোধন করুন।

রচনা একটি শক্তিশালী যোগাযোগের দক্ষতা, যা আপনাকে আপনার চিন্তাভাবনা এবং ধারণাগুলিকে কার্যকরভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করতে পারে। রচনা লেখার মাধ্যমে আপনি আপনার লেখার দক্ষতা উন্নত করতে পারেন, আপনার সৃজনশীলতা বিকাশ করতে পারেন, এবং আপনার চিন্তাশক্তিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারেন।

প্রবন্ধ রচনা কিভাবে লিখতে হয় ?

প্রবন্ধ রচনা লেখার কোনো বাধা ধরার নিয়ম নির্দেশ করা যায় না । কারণ প্রবন্ধ হচ্ছে কোন বিষয় সম্পর্কে লেখকের এর জ্ঞান, ধারণা ও সিদ্ধান্তের বহিঃপ্রকাশ। জ্ঞান, ধারণা, সিদ্ধান্ত কি রকমের হবে এবং তিনি কীভাবে তা প্রকাশ করবেন তা নির্ভর করে লেখোকের প্রকাশ ক্ষমতার উপর । তবে নিয়মিত অভ্যাস ও সব সময় অনুশীলন করে লেখক তার জ্ঞান, চিন্তা এবং প্রকাশ ক্ষমতা বাড়াতে পারেন। এজন্য প্রবন্ধ রচনা লেখার নিয়ম বলতে অভ্যাস ও অনুশীলন সম্পর্কে কয়েকটি সূত্র দেয়া যেতে পারে ।

যেকোনো প্রবন্ধের সাধারণত দুটি দিক থাকে। একটি হলো বিষয়গত, অন্যটি হলো রূপগত ।

রচনার বিষয়গত দিক :

বিষয় গত দিক বলতে বোঝায় প্রবন্ধের মূল বিষয়বস্তু, তার উপস্থাপনা, উপস্থাপনা গত যুক্তিতর্ক ও তথ্যের আলোচনা। বিষয় গত দিক থেকে যেকোন প্রবন্ধ তিনটি ভাগে বিভক্ত। ভূমিকা ,মূল বিষয়, উপসংহার।

যে বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতে হবে সেই বিষয় সম্পর্কে আমাদের চিন্তা ও বক্তব্য কে তিনটি ভাগে ভাগ করে নিতে হবে । যদি প্রশ্নপত্রে বিষয় সংকেত দেওয়া থাকে তাহলে ওই সংকেতগুলিকে মনে মনে তিনটি অংশে সাজিয়ে নিতে হবে। এই তিনটি বিষয় সম্পর্কে কিছু দরকারি কথা জেনে রাখা দরকার।

ভূমিকায় মূল বিষয়টি সূচনা মাত্র করতে হবে তাই ভূমিকা লিখতে হবে খুব সংক্ষিপ্ত করে । একটি ছোট অনুচ্ছেদ লিখলেই চলবে তবে ভূমিকাটি এমনভাবে লিখতে হবে যাতে মূল বিষয়টি পড়তে পাঠকের আগ্রহ জন্মায়।

2) মূল রচনা

বিরাম চিহ্ন.

প্রকৃতপক্ষে এটাই মূল প্রবন্ধ। এজন্য সম্পূর্ণ প্রবন্ধ টির মধ্যে এই অংশটি আকারে বড় হবে। আর বড় হবে বলেই এই অংশটি সাজানোর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতার প্রয়োজন আছে। সাজানোর আগে দরকার হলে প্রশ্নপত্রটি বেশ কয়েকবার পড়ে বুঝে নিতে হবে ঠিক কী বিষয়ে লিখতে বলা হয়েছে। একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টা আরো পরিষ্কার করে বোঝানো যেতে পারে। যেমন ধরা যাক ভারতীয় জনজীবনে রেলগাড়ির প্রভাব এ বিষয়ে রচনা লিখতে বলা হয়েছে। সেখানে তোমার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা অথবা ভারতে রেলপথ বা রেলগাড়ির আবিষ্কারের ইতিহাস সম্পর্কে লেখা চলবে না। যদি মূল অংশে পাঁচটি অনুচ্ছেদ লেখ তবেতো তিন-চতুর্থাংশ জনজীবনে রেলগাড়ি প্রভাব এবং এক-চতুর্থাংশ বরাদ্দ থাকবে বাকি বক্তব্যের জন্য।

মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে যে বিষয়ে রচনা লিখতে বলা হয় সেই বিষয়ে কতগুলি পূর্বনির্দিষ্ট সংকেত দেওয়া থাকে। এই সংকেত গুলি কে ভিত্তি করেই প্রবন্ধের একেকটি প্যারাতে এক একটি বক্তব্য উপস্থাপিত হয় । লেখার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে প্রবন্ধের বক্তব্যে যেন ঐ সমস্ত সংকেত অবশ্যই উল্লিখিত থাকে। সংকেত এর বাইরে কোনো বক্তব্য না লেখাই ভাল ।

ভূমিকা যেমন মূল বক্তব্য সম্পর্কে পাঠকের কৌতূহল জাগায় উপসংহার তেমনি মূল বক্তব্য সম্পর্কে পাঠকের আগ্রহ বোধ কে পরিতৃপ্ত করে। তাই ভূমিকার মত উপসংহার লেখার সময় বিশেষভাবে সাবধান থাকতে হয়। ঠিকমতো উপসংহার লিখতে গেলে যে সমস্ত পদ্ধতি অবলম্বন করা যায় তা হল – সমস্ত প্রবন্ধে যে যুক্তি জাল বিস্তার করা হয়েছে তার সারাংশ রচনা, মূল বিষয় সম্পর্কে কোন চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অবতারণা, উপযুক্ত উদ্ধৃতি প্রদান, মূল বিষয় সম্পর্কে তোমার সিদ্ধান্তকে প্রকাশ করে এমন কোন চমকপ্রদ বাক্য ব্যবহার করা।

রচনার রূপগত দিক :

রূপ কত দিক বলতে বোঝায় প্রবন্ধের শব্দপ্রয়োগ, বাক্য সাজানোর কায়দা, অনুচ্ছেদ রচনা, ভাষারীতি ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য কে বোঝায়। ভালোভাবে প্রবন্ধ লিখতে গেলে বস্তুগত ও রূপ কত দুদিকেই দিকে নজর দিতে হবে।

বিষয়গত লীগের মতোই রূপগত দিকগুলোকে ও চারটি ভাগে ভাগ করতে পারি। এগুলি হল যথাক্রমে গদ্যরীতি, শব্দ বাক্য – বাগভঙ্গি, অনুচ্ছেদ, বিরাম চিহ্ন। এবারে এগুলি কিভাবে প্রবন্ধে প্রয়োগ করবে জেনে নেওয়া যাক।

সাধুবাদ চলিত যেকোনো রকম গদ্য ভাষাতেই প্রবন্ধ লেখা যায় । তবে যে রকমের গদ্যভাষা ব্যবহার করবে (সাধু হলে পুরোটাই সাধু চলিত হলে পুরোটাই চলিত ) আগাগোড়া সেই ভাষাতেই রচনা লিখবে কখনোই সাধু-চলিত মেশাবে না। সাধু চলিত মিশিয়ে লিখলেই সেটাই হবে মারাত্মক ভুল।

শব্দ বাক্য-বাগভঙ্গি –

তোমার বক্তব্যকে এমনভাবে প্রকাশ করবে যাতে মূল বিষয়টি পরিস্কার ভাবে বোঝা যায়। এর জন্য যা করতে পারো তাহলে খুব বড় এবং বাক্যাংশ সমন্বিত বাক্য এর পরিবর্তে ছোট ছোট বাক্য ব্যবহার করা। উপমা, অলংকার পূর্ণ ভাষায় না লিখে সহজ শব্দ ও সহজে বোঝার মত বাক্যাংশ ব্যবহার করতে হবে। তবে তার মধ্যে তোমার বক্তব্যকে জোরালো এবং তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলার জন্য উপমা পূর্ণ ভাষা আর কোন মনীষীর বক্তব্য উল্লেখ করতে পারো। বারবার একই শব্দ আর উপমা ব্যবহার করবে না। যেখানে একটি শব্দ ব্যবহার করলেই চলে সেখানে বেশি শব্দ ব্যবহার করবে না। প্রথম যখন অভ্যাস করবে তখন কোন বড় লেখককে যদি তুমি আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করো তাহলেও তুমি নিজের লেখার একটা বিশেষ ক্ষমতা কে আয়ত্ত করবে, প্রবন্ধে লেখক হিসাবে এটাই হবে তোমার নিজস্ব রীতি।

অনুচ্ছেদ প্রবন্ধ রচনা একটি খুব বড় প্রয়োজনীয় উপকরণ। এর মাধ্যমেই যিনি রচনাটি লিখছেন তার বক্তব্য একের পর এক বর্ণিত হয়ে থাকে। যে বিষয়ে রচনাটি লেখা হচ্ছে সেই বিষয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী অনুচ্ছেদ গুলি আকারে ছোট অথবা বড় হবে। যদি আমরা কোন চিন্তা মূলক বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতে বসি তবে তা আকারে একটু বড় হবে। আবার যদি কোন বর্ণনামূলক বিষয় (যেমন তোমার দেখা একটি মেলার বর্ণনা) প্রবন্ধ লেখা হয় তবে অনুচ্ছেদ গুলি আকারে একটু ছোট হলে ভালো হয় যাতে পাঠক খুব সহজেই পরের ঘটনার দিকে মনোনিবেশ করতে পারেন। অনুচ্ছেদ আকারে ছোট বা বড় যাই হোক না কেন তা লেখার সময় কিছু কথা মনে রাখতেই হবে যেমন একটি অনুচ্ছেদ একটির বেশি ভাব প্রকাশ করবে না, অনুচ্ছেদের প্রথম বাক্যটি তাই সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদের মৌলি বক্তব্যটিকে প্রকাশ করবে এবং অনুচ্ছেদ এর পরের বাক্যগুলোতে তোমার মূল বক্তব্যটিকে যুক্তি তথ্য ও উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেবে, এ জন্য প্রত্যেকটি বাক্যকে উপযুক্ত অব্যয় সর্বনাম ও বাক্যাংশ দিয়ে সম্বন্ধযুক্ত করবে, এক একটি অনুচ্ছেদ এর শেষ বাক্যটি এমন ভাবে লিখবে যাতে তার সূত্র ধরে পরের অনুচ্ছেদটি শুরু করা যায়।

শুধু সুনির্বাচিত শব্দের পর শব্দ বসিয়ে গেলেই অর্থ হয় না। শব্দ ও অনুচ্ছেদ গুলো একের পর এক অর্থ অনুযায়ী সাজালে অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়। আর এই ব্যবধান বোঝানোর জন্য চাই দরকারমতো বিরাম চিহ্ন। বিরাম চিহ্নের ব্যবহার ঠিক মত হলে বাক্যের অর্থ সহজেই বোঝা যাবে। তা না হলে বাক্য দুর্বোধ্য হয়ে উঠবে । এজন্য প্রবন্ধ লিখতে হলে আমাদের বিরাম চিহ্নের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে।

সবশেষে প্রবন্ধ রচনা সম্পর্কে একটা শেষ কথা যে প্রবন্ধের বিষয় গত দিকের উৎকর্ষের জন্য ভালো বই এবং সংবাদপত্র পড়তে হবে। কারণ পড়াশোনা আর অভিজ্ঞতার সীমা আমরা যতই বাড়াতে পারব তত চিন্তা শক্তি বাড়বে। এই প্রবন্ধের রূপগত শিক্ষার উন্নতির জন্য ভাষার দখল বাড়াবার দিকে নজর দিতে হবে।

Visit IGNOU Forum for any IGNOU related queries.

0 thoughts on “Essay”

' data-src=

mast article hai bhaiya

' data-src=

Thank You so much

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

বাংলা রচনা | প্রবন্ধ রচনা (Bengali Essay)

Last Updated on March 10, 2024 by Team বাংলা

Bengali Rachana

Bengali rachana | বাংলা রচনা | class 7, 8, 9, 10, 11, 12.

Bengali Rachana or Bengali essay or বাংলা রচনা is a significant part of Bengali language at school levels and in higher level studies. We all know the fact that essay writing is an important part for enhancing the writing skill in any language, so, writing Bengali essays is equally important to grow the knowledge in Bengali and overall writing skills. Students learn Bengali Rachana at the initial level of primary section. Then after that students have to upgrade their writing quality with advance classes to improve their knowledge and writing. Students of all education boards including CBSE, ICSE have to learn Bengali Rachana who choose Bengali as a language in their academic learning. Though students of west Bengal board who study Bengali as their first language and continue their entire education in Bengali medium learn Bengali Rachana from the initial level. In the present article we will explain about the importance of Bengalirachona for the overall learning of students. We will also describe the needs of studying rachona based on different sections which are important from exam perspective and personal knowledge. Students will score better is if they follow the rules and techniques of rachona entirely. They can include their own style and language in rachona for producing an enriched version of language. We have provided the lists of all sections for Bengali Rachana which are helpful for students of class 6 to class 12 from all boards.

Bigyan sangkrato rachona:

Rachona about bengal:, samprotik ghatonaboli:, monishider jiboni:, conclusion:.

Answer. Students from class 6-12 will find Bengali Rachana of all important categories of their syllabus here in this article.

Confirm Password *

By registering, you agree to the Terms of Service and Privacy Policy . *

Username or email *

Forgot Password

Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.

Sorry, you do not have a permission to ask a question, You must login to ask question.

Bengali Forum

বিভিন্ন বিষয়ের উপর বাংলা রচনা | bengali essay online.

  • 16 Questions
  • 418 Answers
  • 14 Best Answers
  • 2,117 Points

বাংলা রচনা:

1. বিজ্ঞান মনস্কতা | Scientific Attitude Essay

2. সমাজসেবা ও ছাত্রসমাজ রচনা | Essay on Social Work and Students

3. সমাজসেবা ও ছাত্রসমাজ রচনা | Essay on Social Work and Students

4. শিক্ষা বিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা | Role of Mass Media in Education Essay

5. ভয়ংকর এক প্রাকৃতিক বিপর্যয় | Prakritik Biporjoy Essay in

6. জাতীয় সংহতি ও বিচ্ছিন্নতাবাদ | Jatiya Sanhati Essay in Bengali or National Integration Essay

7. ক্রিকেট খেলা | Essay on Cricket in Bengali language

8. গ্রন্থাগার বা লাইব্রেরী | Library Essay in Bengali language

9. বাংলাদেশের নদ নদী | Bangladesher Nod Nodi Essay

10. আমার প্রিয় গ্রন্থ । আমার প্রিয় বই | amar priyo grontho essay in bengali

আরও রচনা দেখুন এখানে

You must login to add an answer.

Add Bengali Forum to your Homescreen!

হোম > ব্লগ > কিভাবে একটি আর্গুমেন্টেটিভ প্রবন্ধ লিখতে হয়

কিভাবে একটি আর্গুমেটিভ প্রবন্ধ হয়

কিভাবে একটি আর্গুমেন্টেটিভ প্রবন্ধ লিখতে হয়

  • Smodin সম্পাদকীয় দল
  • আপডেট করা হয়েছে: সেপ্টেম্বর 13, 2022
  • সমস্ত বিষয়বস্তু এবং লেখা সম্পর্কে

একটি তর্কমূলক প্রবন্ধ একটি দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপনের উদ্দেশ্যে কাজ করে। আপনাকে আপনার কণ্ঠস্বর শোনাতে হবে, তবে এটিই সব নয়। এই লেখার জন্য, আপনাকে একটি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে গবেষণা করতে হবে, এবং একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ, তৈরি এবং সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করতে হবে। এটি আপনাকে প্রমাণ, শক্তিশালী যুক্তি এবং একটি সঠিক কাঠামো দিয়ে এটিকে শক্তিশালী করতে হবে।

আপনার তর্কমূলক প্রবন্ধ রচনা করা সহজ করার জন্য, আমরা একটি গঠনের উপর ফোকাস করব:

বিতর্কমূলক প্রবন্ধ

একটি তর্কমূলক প্রবন্ধ হল লেখার একটি ধারা যা একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে একটি যুক্তি প্রকাশ করে। এটি আপনাকে বিষয়ের উপর পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণা করতে হবে। আপনাকে একটি প্রাথমিক বোধগম্য থিসিস বিবৃতি, এটি সমর্থন করার জন্য বৈধ পয়েন্ট এবং সেই পয়েন্টগুলিকে ন্যায্যতার জন্য উদাহরণ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। Smodin-এর একটি রাইটার টুল আছে, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তর্কমূলক প্রবন্ধ লিখতে সক্ষম, AI কে Smodin Writer ব্যবহার করে আপনার তর্কমূলক প্রবন্ধ লিখতে দিন।

একটি আর্গুমেন্টেটিভ প্রবন্ধের কাঠামো

একটি তর্কমূলক প্রবন্ধের জন্য, আপনাকে পাঠকদের বোঝার জন্য একটি অবাঞ্ছিত প্রচেষ্টা অন্তর্ভুক্ত না করে একটি সহজ কাঠামো প্রদান করতে হবে। আপনার লেখার গঠন কীভাবে করতে হবে তা এখানে:

  • প্রারম্ভিক অনুচ্ছেদ

একটি তর্কমূলক প্রবন্ধের প্রথম বা প্রাথমিক অনুচ্ছেদটি বিষয়ের একটি রূপরেখা হতে হবে। এটি অবশ্যই পটভূমির তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং আপনার থিসিসটি বর্ণনা করতে হবে।

  • থিসিস বিবৃতি

একটি থিসিস বিবৃতি প্রবন্ধ রচনা করার প্রধান ধারণা বোঝায়। এটি আপনার পয়েন্ট এবং দাবির একটি এক-লাইনার বা দুই-লাইনার সারাংশ, যা আপনাকে অবশ্যই প্রথম অনুচ্ছেদের অংশ হিসাবে উপস্থাপন করতে হবে।

বডি অনুচ্ছেদ

সাধারণত, আপনার পয়েন্টগুলিকে শক্তিশালী করার জন্য আপনার কারণগুলি প্রকাশ করার জন্য একটি তর্কমূলক প্রবন্ধে 3-4টি অনুচ্ছেদ থাকতে হবে। তাদের প্রত্যেককে অবশ্যই একটি বিষয় বাক্য সহ একটি নতুন ধারণা এবং প্রমাণ কভার করতে হবে।

আপনার বিষয় বাক্য দিয়ে, আপনাকে পয়েন্টগুলির আপনার ন্যায্যতা চিত্রিত করতে হবে। এখানে, আপনি পরিসংখ্যান, গবেষণা, পাঠ্য উদ্ধৃতি এবং অধ্যয়নের মাধ্যমে আপনার দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করেন।

উপসংহার বা চূড়ান্ত চিন্তার জন্য আপনাকে থিসিসটি পুনঃস্থাপন করতে হবে এবং আপনি উপরে ভাগ করা পয়েন্টগুলি যোগ করুন। এমনকি বিষয়টি কীভাবে আপনাকে প্রভাবিত করেছে সে সম্পর্কে আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করে নিতে পারেন।

একটি তর্কমূলক প্রবন্ধ লেখা

আপনি তিনটি সহজ ধাপে একটি বাধ্যতামূলক এবং একটি সুগঠিত তর্কমূলক প্রবন্ধ লিখতে পারেন, এবং সেগুলি এখানে:

  • একটি বিষয় চয়ন করুন এবং একটি থিসিস বিবৃতি প্রস্তুত করুন

একটি থিসিস বিবৃতি প্রবন্ধের একটি অপরিহার্য অংশ কারণ এটি পাঠকদের আপনার প্রবন্ধ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়। এটি তাদের পড়া বা না পড়ার সিদ্ধান্ত নিতে দেয় এবং আপনার জন্য একটি নির্দেশিকা হিসাবে কাজ করতে পারে। সাধারণত, এটিকে একটি দাবি, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি এবং সমর্থনকারী পয়েন্টগুলি উল্লেখ করতে হবে।

বিষয় নির্বাচনের জন্য, আপনার যদি পূর্ব-নির্ধারিত বিষয় না থাকে, তাহলে আপনার আগ্রহের এলাকাকে ঘিরে এমন একটি বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপনি কি আপনাকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে সে সম্পর্কে শিখতে শুরু করতে পারেন। মনে রাখবেন, এটিকে সমর্থন করার জন্য আপনার কাছে শক্ত প্রমাণ থাকতে হবে। আগে থেকে অবস্থান পরিষ্কার করুন।

  • গবেষণা এবং ফলাফল সংগঠিত

গবেষণা এই লেখার একটি মৌলিক স্তম্ভ হিসাবে কাজ করে। এটি কারণ, একটি তর্কমূলক প্রবন্ধের জন্য, আপনার যুক্তি প্রদর্শন এবং রক্ষা করার জন্য আপনার অবশ্যই প্রমাণের সেট থাকতে হবে। আপনি শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং নির্ভরযোগ্য উদ্ধৃতি থেকে সমস্ত রেফারেন্স উত্স অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। গবেষণা সম্পাদন করার সময়, আপনি এই পয়েন্টগুলি আপনার মনে রাখতে পারেন:

  • আপনার বিষয়ের একটি পরিষ্কার ওভারভিউ পেতে পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণার জন্য যান। আপনি উল্লেখযোগ্য বিতর্ক, পাল্টা যুক্তি এবং সেই ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের উপলব্ধি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
  • বিভিন্ন চোখ ও মন থেকে বিষয়ের দৃষ্টিভঙ্গি শিখতে এবং বুঝতে কান পেতে থাকুন।
  • বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য ধারণাগুলি কভার করুন যা আগে কভার করা হয়নি।
  • কাঠামো খসড়া

সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়ে গেলে, আপনাকে অবশ্যই কাঠামোর খসড়া তৈরি করতে হবে। আপনি যে দিকে যাচ্ছেন সে বিষয়ে জানা আপনার জন্য অপরিহার্য। যদিও এটির জন্য বিভিন্ন সরঞ্জাম রয়েছে, আপনি ম্যানুয়াল প্রচেষ্টাও করতে পারেন। একটি তর্কমূলক প্রবন্ধের গঠন ইতিমধ্যে আলোচনা করা হয়েছে. খসড়া তৈরি করার সময় আপনাকে কাঠামোটিকে অগ্রাধিকারের উপর রাখতে হবে এবং তা ছাড়াও, এখানে অন্যান্য তথ্য রয়েছে যা আপনি আপনার মনে রাখতে পারেন:

ভূমিকা এবং থিসিস

  • একটি অনুপ্রেরণামূলক উদ্ধৃতি বা ব্যক্তিগত উপাখ্যানের উপর একটি আশ্চর্যজনক তথ্য ব্যবহার করুন।
  • আপনার বিষয়ের জন্য পটভূমি প্রদান করুন.
  • সমস্যা, এর মূল কারণ, প্রভাব এবং উপায় অন্তর্ভুক্ত করুন।

শরীরের অনুচ্ছেদের জন্য, আপনি প্রতিটি পয়েন্টের জন্য একটি উৎসর্গ করতে পারেন। এখানে প্রতিটি অনুচ্ছেদের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলি রয়েছে যা আপনি যোগ করবেন:

এটি আপনার যুক্তির জন্য আপনি যে বিবৃতি দিয়েছেন এবং এর জন্য আপনার উচিত:

  • প্রমাণ ও ব্যাখ্যা অন্তর্ভুক্ত করুন
  • বৈধ প্রমাণ ভুলে যাবেন না এবং এটি কীভাবে আপনার দাবিকে সমর্থন করতে পারে তা ব্যাখ্যা করুন।

অতিরিক্ত অনুচ্ছেদ

উপরে আলোচিত কাঠামোর পাশাপাশি, আপনাকে অবশ্যই কাউন্টার আর্গুমেন্টের জন্য নিবেদিত অনুচ্ছেদ যোগ করতে হবে। এটির মাধ্যমে, আপনি বিষয়টি সম্পর্কে আপনার দক্ষতা এবং জ্ঞানকে ন্যায্যতা দিতে পারেন। পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে আপনি বিদ্যমান বিরোধী যুক্তিগুলিও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।

আপনার প্রবন্ধটি সংক্ষিপ্ত করার জন্য আপনার উপসংহারটি উত্সর্গ করুন এবং আপনার পাঠককে বলুন এটি কীভাবে বৈধ। আপনি একটি CTA, অনুমান এবং বড় ছবি ব্যবহার করতে পারেন। আপনার উপসংহার মোড়ানোর পরে, আপনি ভূমিকাতে যেতে পারেন এবং যেকোনো সম্ভাব্য পরিবর্তনের জন্য পরীক্ষা করতে পারেন।

আপনার লেখার অংশ রচনা করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, এটির প্রুফরিডিংও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রুফরিডিং করার সময় এখানে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে:

  • কোন ব্যাকরণগত বা বানান ত্রুটি খুঁজুন এবং ঠিক করুন। এমনকি একটি নাবালক পাঠকের মনোযোগ ব্যাহত করতে পারে এবং লেখার মান হ্রাস করতে পারে।
  • আপনি লিখতে এবং প্রুফরিড করার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার শ্রোতাদের মনে রাখতে হবে।
  • এর জন্য আপনার ভাষা, সুর এবং শব্দ চয়ন করা উচিত।
  • প্রুফরিডিং করার সময়, নিশ্চিত করুন যে কোনও দুর্বল যুক্তি বাকি নেই। যদি থাকে তবে সমর্থন করুন।

আপনার তর্কমূলক প্রবন্ধ রচনা করার জন্য আপনার যা প্রয়োজন!

একটি আকর্ষণীয় এবং চিত্তাকর্ষক তর্কমূলক প্রবন্ধ হল লেখকের মতামত, পুঙ্খানুপুঙ্খ গবেষণা, শক্তিশালী-কাঠামো এবং পয়েন্ট নির্বাচনের সমষ্টি। এই পয়েন্টগুলিকে দৃঢ়ভাবে অনুসরণ করার বিষয়ে শেখার ক্ষেত্রে, আপনার মনে রাখার জন্য বেশ কয়েকটি দিক রয়েছে। একটি তর্কমূলক প্রবন্ধের একটি পরিচায়ক অনুচ্ছেদ, একটি থিসিস বিবৃতি, 3-4টি অনুচ্ছেদ আপনার প্রমাণের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা এবং একই সম্পর্কে একটি ব্যাখ্যা থাকা প্রয়োজন। এর পরে, আপনি একটি উপসংহার সহ আপনার তর্কমূলক রচনাটি যোগ করতে পারেন। আপনার পয়েন্টগুলিকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সমস্ত বৈধ প্রমাণ থাকতে আপনাকে গভীর গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। স্মোডিন স্মোডিন অথর অফার করে, একজন এআই-চালিত লেখক যা আপনাকে কেবল একটি বীজ দিয়ে প্রবন্ধ তৈরি করতে দেয়, এটি পরীক্ষা করতে ভুলবেন না এখানে

Essay on Pollution in Bengali (পরিবেশ দূষণ – বাংলা রচনা)

Essay on Pollution in Bengali

essay on pollution in Bengali অথবা দূষণ হোক তা পরিবেশ অথবা বায়ু দূষণ, কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে উচ্চ মাধ্যমিক সহ ইন্টারলেভেলেও উক্ত বাংলা রচনাটি এসে থাকে। আর সেই প্রেক্ষিতেই আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা essay on pollution in Bengali Paragraph বা পরিবেশ দূষণ নিয়ে একটি বর্ণনাকৃত সম্পূর্ণ রচনা শিখবো, যা দ্ধারা আশা করি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সকলেই উপকৃত হবে। তবে বিশেষ করে আজকের আর্টিকেলটি হলো ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বাংলা প্রেরেগ্রাফ। এরকম অনেক ক্যাটাগরির Banlga Paragraph শিক্ষার্থীদের দক্ষতা যাচাইয়ে ক্লাস-স্কুল ও পাবলিক পরীক্ষায় এসে থাকে। তাই যদি আগ থেকেই উক্ত প্যারাগ্রাফ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে, তাহলে আশা করি যেকোনো পরীক্ষায় এরকম বাংলা রচনা আসলে খুব সহজেই অ্যানসার করা যায়। ( Rainy Season Bangla Paragraph এবং Winter Morning Bangla Paragraph সম্পর্কে জানুন )

পরিবেশ দূষণ বাংলা রচনা essay of environment pollution Bangla Paragraph

পরিবেশ দূষণ বাংলা রচনা

পরিবেশ দূষণ বর্তমান সময়ে ছোট কোনো ধরনের সমস্যা নয়, দিন দিন এটি প্রচুর পরিমাণে ট্যানশন/চিন্তার বিরাট ধরনের বিষয় হয়ে উঠছে। তাই এটাকে কোনো ভাবেই ছোট করে দেখা উচিত নয়। যদিও তুলনামূলকভাবে ভারত ছাড়া আমাদের দক্ষিণ এশিয় দেশগুলোতে পরিবেশ দূষণ খুব কম পরিমাণ হয়ে থাকে। আবার গ্লোবাল রিপোর্ট অনুযায়ী পাকিস্থানের রাজধানীতে দূষণের পরিমাণ সর্বনিম্ন। অর্থাৎ পরিবেশ দূষণের পরিমাণ একেবারে শূণ্যে (০) কাছাকাছি। পাকিস্থান এইদিক থেকে সফল। আবার বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অবস্থা খুবই করুণ। দক্ষিণ এশিয় দেশগুলো ছাড়াও পুরো পৃথিবীর দিক দিয়ে রাজধানী ঢাকা বেশ পিছিয়ে। আর আজকের আর্টিকেলটি মূলত এই জন্যই। পুরো আর্টিকেল আলোচনা হবে রচনা আকারে। যা নিম্নে দেওয়া হয়েছে। আজকের রচনাটি তথা পরিবেশ দূষণ বাংলা রচনাটি সবার পড়া উচিত। কেননা আমাদের পৃথিবীকে টিকিয়ে রাখার এবং ভালো রাখার দায়িত্ব আমাদেরকেই নিতে হবে। তাহলে চলুন আলোচনা বিলম্ব না করে মূল রচনায় যাওয়া যাক। তার আগে চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের Essay on Pollution in Bengali (পরিবেশ দূষণ – বাংলা রচনা) রচনাটিতে কি কি হেডিং-সাবহেডিং থাকবে তার একটি সংক্ষিপ্ত চিত্র সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাক।

পরিবেশ দূষণ – Environment Pollution

ভূমিকা: সৌন্দর্যময় আমাদের এই পৃথিবী ছিল সবুজঘেরা, অক্সিজেনে ভরপুর, দূষণমুক্ত আবহাওয়া, সতেজ বিশুদ্ধতা পূর্ণ। কিন্তু যখনই মানুষের নানা রকম দূর্বিসহ কার্জক্রম শুরু হলো, ঠিক তখনোই পৃথিবী তাঁর স্বকীয়তা হারানো শুরু করছে এবং একই সাথে আমাদের জন্য ক্রমে তৈরি করছে এক মহাবিপদ। যদি কেউ বলে আমাদের এই পৃথিবীর পরিবেশ দূষণের জন্য কারা বেশি দায়ী অথবা এর প্রধান হোতা কারা? তাহলে এক বাক্যে উত্তর হবে মানুষ। মানুষই একমাত্র প্রাণী যারা পৃথিবীটাকে এতো পরিমাণ দূষিত করছে যে, ক্রামান্বয়ে পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলছে। বোমা তৈরি এবং তাঁর সফল পরীক্ষা চালানো, ইট ভাটার মতো বেশি ধোঁয়া তৈরি কারী যন্ত্রপাতী ব্যবহার, অপ্রয়োজনে জ্বালানী ব্যবহার, গাড়ির ধোয়া ছাড়াও বিলাসী জীবন কাটানো আমাদেরকে ক্রমান্বয়ে বিপদের দিকে ধাবিত করছে। যদিও জাতিসংঘ এই বিষয়ে ইতিমধ্যে পদক্ষেপ নিয়েছে, কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাকিস্থান ছাড়া পৃথিবীর অন্যকোন দেশ এ পর্যন্ত সফল হতে পারে নি। তবে সম্মুখভাবে যদি আমরা সবাই পরিবেশ দূষণ কমিয়ে নিয়ে আসতে চাই, তাহলে এটা সম্ভব।

শিল্পবিপ্লব ও আবহাওয়া দূষণ

আমাদের জীবনকে উপভোগ ও আরো আরামময় করার জন্য মানুষ দিন দিন তৈরি করছে নানা ধরনের পণ্য ও পাশাপাশি সেগুলোকে ঘিরে তৈরি হচ্ছে শিল্পবিপ্লবের। আমাদের জীবননাশ যতক্ষণ না পর্যন্ত হবে, ততোক্ষণ মানব সমাজ ও জাতি তা থেকে বের হয়ে আসবে না। উন্নত জীবনের জন্য শিল্পকারখানাগুলো থেকে প্রতিনিয়ত নানা ধরনের ক্ষতিকারক কাঁচা পণ্য ব্যবহার করছে এবং সেগুলো থেকে আরো ক্ষতিকর পদার্থ বের হচ্ছে। আর এভাবেই প্রতিনিয়ত আমরা পরিবেশকে দূষণ করেই চলছি। যদিও পৃথিবীকে রক্ষার জন্য জাতিসংঘ সহ বেশ কয়েকটি অর্গানাইজেশন ইতিমধ্যে অনেক ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এসব অর্গানাইজেশনগুলো ব্যাপকভাবে ফল ডাউন করছে। সুতরাং পৃথিবীকে রক্ষার্থে এবং আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে আমাদের সবাইকে একত্রে কাজ করে পরিবেশ দূষণ রোধ করতে হবে। সবার স্থান হতে সবাইকে তীব্রভবেসচেতন হতে হবে। শিল্পকারখানাগুলোতে পরিবেশ বান্ধব জ্বালানী সহ কাঁচা পণ্য ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি যেসকল পণ্য দ্ধারা পরিবেশের বায় ও অবস্থা দূষণ হচ্ছে, সে সকল পণ্যগুলোকে অবয়েড করতে হবে। অন্যথায় আগামী পৃথিবী আমাদেরকে শাস্তি দিতে এক পায়ে দাড়া।

ধারাবাহিকভাবে আগুনের যুগ থেকে আমরা প্রবেশ করি পারমানিবিক যুগে। আর এটাই ছিল পৃথিবী ধ্বংসের সবচেয়ে যুগান্তকারী আবিষ্কার। সর্বপ্রথম ১৯৪৫ সালে সর্বপ্রথম হিরোসীমা ও নাগাসাকিতে আমেরিকা বোমা নিক্ষেপের মাধ্যমে সর্বপ্রথম পারমাণবিক বোমা ব্যবহার শুরু হয়। আর সেই থেকে আজ পর্যন্ত পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের প্রতিযোগিতা চলছেই। রাশিয়া, জার্মান, ভারত সহ প্রায় সব পারমাণবিক দেশগুলোতে চলছে বোমা পরীক্ষার প্রতিযোগিতা। পারমাণবিক বোমার তেজক্রিয়তা এতোটাই ক্ষতিকর যে, আজ পর্যন্ত জাপানে তার প্রভাব রয়েছে। পরীক্ষামূলক বোমা পরীক্ষা প্রতিনিয়ত উত্তর কোরিয়া সহ নানা রকম শক্তিধর দেশগুলো চালিয়ে যাচ্ছে। আর এসব পরীক্ষার ফলে যে পরিমাণ তেজক্রিয়াতা ছড়াচ্ছে তা কোনো ভাবেই কমানো সম্বব নয়। তাই মানব জাতীকে রক্ষা করতে অবশ্যই আমাদেরকে এসব পারমাণবিক বোমা পরীক্ষা কমিয়ে নিয়ে আসতে হবে।

প্রতিক্রিয়া

সব কিছুর রয়েছে বেড ইফেক্ট। তেমনি আমরা যে ক্রমান্বয়ে পরিবেশ দূষণ করে চলছি, তারও প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে আমাদের মাঝে। এগুলো কি? তাহলে চলুন, স্টেপ বাই স্টেপ পরিবেশ দূষণের প্রতিক্রিয়াগুলো জানা যাক।

ভূপ্রকৃতিতে সৃষ্ট প্রতিক্রিয়া

পরিবেশ দূষণের কারণে হচ্ছে নানা রকম ভূপ্রকৃতিগত সমস্যা। আর ক্রমাগত ভাবে এই সমস্যা আরো তীব্র আকার ধারণ করছে। শিল্পকারখানার ক্ষতিকারক বর্জ্য পদার্থসহ নানা রকম তেজক্রিয় পদার্থসহ সরাসরি ফসলি জমিতে এসে পড়ছে। আর এতে করে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে ফসলি জমি সহ সকল ধরনের আবাধি ভূমি। আর মাটি হয়ে পড়ছে অনুর্বর। অন্যদিকে মাটি অত্যাধিক অনুর্বর হওয়ার কারণে সঠিকভাবে ফসল করতে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে কৃষক সমাজ। যা সরাসরি আমাদের খাদ্যের উপর হুমকি তৈরি করছে। তাই যদি সার্বিকভাবে বিবেচনা করি, তাহলে দেখতে পাই যে, পরিবেশ দূষণ তথা বায়ু দূষণের কারণে ভূপ্রকৃতিতে সৃষ্ট সমস্যা আমাদের জন্য ব্যাপক হুমকি সরূপ তৈরি করছে।

মানুষের জীবনে সৃষ্ট প্রতিক্রিয়া

সর্বপরি পরিবেশ দূষণের ফলে সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে মানুষের। মানুষ যেমন এই পরিবেশকে দূষিত করতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে, ঠিক এই মানুষই আবার সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। পরিবেশ দূষণের ফলে কতটা ক্ষতির সম্মখীন হচ্ছে মানুষ, তা একটু চারদিকে ভালোভাবে নজর দিলেই বোঝা সম্ভব। পরিবেশ দূষণের ফলে আমাদের শস্য উৎপাদন কমে গেছে, যা মানুষের পরিমত খাদ্যের জন্য হুমকি। এছাড়াও পরিবেশ দূষণের ফলে মাত্রাতিক্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা বরফ গলিয়ে সমুদ্র উচ্চতা বৃদ্ধি করছে। যার ফলে বিজ্ঞানীরা ২০৫০ সালের ভবিষ্যৎ বানী করে থাকে। ২০৫০ সালে দক্ষিণ অঞ্চলীয় এলাকার প্রায় ৩০% পানির নিচে থাকবে। এছাড়াও পারমাণবিক বোমা সহ শিল্পকারখানার ধোয়া, তেজক্রিয়তা সহ ইত্যাদি আমাদের মানুষদের জন্য সরাসরি হুমকি তৈরি করছে। আর এই হুমকিকে কোনো ভাবেই হ্রাস করা সম্ভব নয় যদি না আমরা মানুষরা নিজে থেকে সচেতন হই। তাই সার্বিকদিক বিবেচনা করে আমাদেরকে অবশ্যই এই ব্যাপারে আরো সচেতন হতে হবে। অন্যথায় মানুষ নামক প্রাণীদের বিলপ্ত খুব কাছেই।

প্রাকৃতিক ও মানবিক ক্ষতি

পরিবেশ দূষণ – Environment Pollution নিয়ে শেষ কথা

পরিবেশ দূষণ বর্তমানে এমন একটি পর্যায়ে চলে গেছে, যা থেকে বাঁচতে আমাদের সবাইকে সম্মলিতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে এবং সেই সাথে আমাদের সবাইকে সবার নিজ জায়গা থেকে আরো সচেতন হতে হবে। আর এভাবে যদি আমরা আমাদের সচেতনতাবোধ জাগ্রত করতে পারি, আশা করি ধীরে ধীরে একদিন পরিবেশ দূষণ রোধ করতে পারবো। Environment Pollution Bangali Paragraph দ্ধারা যে শুধুমাত্র ছাত্র-ছাত্রীরা উপকৃত হবে, ব্যাপারটা তেমন নয়। অবশ্যই আশা করি তাদের পাশাপাশি অন্য সকল পেশার মানুষগণ বেশ ভালোভাবে উক্ত রচনাটি দ্ধারা উপকৃত হতে পারবেন। উল্লেখিত বাংলা রচনায় আমরা শিখেছি কি কারণে ক্রমান্বয়ে পরিবেশ আরো দূষিত হচ্ছে এবং সেই দূষণ থেকে বাঁচতে আমাদেরকে কি কি পদক্ষেপ নিতে হবে। সুতরাং যদি আমরা সত্যিকার অর্থেই আমাদের পৃথিবীর পরিবেশকে দূষণ মুক্ত করতে চাই, তাহলে আজ থেকে আমাদের মধ্যে গণ-সচেতনতা তৈরি করতে হবে। তাহলে আশা করি পরিবেশ তথা বায়ু দূষণ খুব সহজেই রোধ করতে সক্ষম হবো।

পরিবেশ দূষণ – Environment Pollution সম্পর্কে আরো জানতে

Leave a Comment Cancel reply

গ্রন্থাগার রচনা – Library Essay in Bengali

গ্রন্থাগার রচনা – Library Essay in Bengali : গ্রন্থাগার মানে গ্রন্থাগার আমাদের সামাজিক ও শিক্ষা জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। লাইব্রেরি নিয়ে আজকের রচনাটি হিন্দিতে দেওয়া হল। স্কুল ছাত্র বা কলেজ ছাত্র একটি প্রকল্প হিসাবে লাইব্রেরি রচনা ব্যবহার করতে পারেন.

Table of Contents

ক্লাস 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10 এর জন্য ‘ লাইব্রেরি ‘ বিষয়ে প্রবন্ধ দেওয়া হয়েছে।

প্রতিটি স্কুলে একটি লাইব্রেরি ভবন রয়েছে, যেখানে ছাত্র এবং শিক্ষকদের পড়ার জন্য বিভিন্ন তথ্যপূর্ণ বই এবং ম্যাগাজিন রাখা হয়।

  • আবুল কালাম আজাদের জীবনী – Abul Kalam Azad Biography in Bengali
  • আলাউদ্দিন মাসউদ শাহের ইতিহাস – Alauddin Masud Shah History in Bengali

আমার স্কুলের লাইব্রেরিতে বাচ্চাদের ছোট-বড় প্রবন্ধ ইত্যাদি লিখতে বলা হয়। আপনি আমাদের এই রচনাটির সাহায্যে একটি দুর্দান্ত লাইব্রেরি প্রবন্ধ উপস্থাপন করতে পারেন।

গ্রন্থাগার রচনা

স্কুল-কলেজে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য হল এমন পরিবেশ তৈরি করা যেখানে তাদের বিরক্ত করার কেউ নেই এবং এই কারণেই লাইব্রেরিতে বই পড়ার সময় আমরা ধ্যানমগ্ন হই। কারণ এখানে আমরা যা পড়ি না কেন, শান্ত পরিবেশের কারণে তা সরাসরি আমাদের মনে বসে।

লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার ফলে এখন মানুষ এক জায়গায় বিভিন্ন বিষয়ের জ্ঞানসম্পন্ন বই পায়, পাশাপাশি কিছু লাইব্রেরি এমন যে, মানুষ বিনামূল্যে পাঠাগারে এসে বই পড়ে। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রিয় বই পড়তে পারি এবং আমাদের জ্ঞান বাড়াতে পারি।

লাইব্রেরি স্থাপনের মাধ্যমে যদি কেউ সবচেয়ে বেশি সুবিধা পেয়ে থাকেন, তবে সেই মানুষগুলো দরিদ্র জনগোষ্ঠীর, কারণ এই মানুষদের মাঝে মাঝে বই কেনার টাকা থাকে না। এই কারণেই পাবলিক লাইব্রেরিতে গিয়ে সেই মানুষগুলোও তাদের প্রিয় বই পড়ে জ্ঞানের প্রসার ঘটাতে পারে।

লাইব্রেরির ভিতরে আমরা সহজে পড়ার জন্য রাজনীতি, জাতি, ধর্ম, শিল্প, বিজ্ঞান, জাতীয়, আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পর্কিত বই পাই। এটি আমাদের বিভিন্ন ধরণের ইভেন্ট সম্পর্কে জ্ঞান দেয় যা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় আমাদের জন্য খুব দরকারী। ইংরেজি ভাষা ছাড়াও, আপনি লাইব্রেরিতে সহজেই হিন্দি এবং অন্যান্য অনেক ভাষার বই খুঁজে পেতে পারেন। সাহিত্যপ্রেমীদের কাছে গ্রন্থাগার যেন স্বর্গের মতো।

Library Essay in Bengali

লাইব্রেরি হল সেই জায়গা যেখানে বিভিন্ন ধরনের জ্ঞান, তথ্য, রেফারেন্স এবং পরিষেবার বিস্তৃত সংগ্রহ রয়েছে। লাইব্রেরি শব্দটি ইংরেজি শব্দ লাইব্রেরির হিন্দি সংস্করণ।

এটির উৎপত্তি ল্যাটিন শব্দ লিভার থেকে বলে মনে করা হয়, যার অর্থ বই। গ্রন্থাগারের ইতিহাস লেখার পদ্ধতি এবং দীর্ঘকাল ধরে একই আকারে বই ও নথিপত্র রাখার পদ্ধতি দিয়ে শুরু হয়েছিল।

হিন্দি শব্দ লাইব্রেরি হল দুটি ভিন্ন শব্দের সংমিশ্রণ, যা দুটি ভিন্ন শব্দের সংমিশ্রণ, যার অর্থ এমন জায়গা যেখানে বই, চলচ্চিত্র, ম্যাগাজিন, মানচিত্র, হস্তলিখিত পাঠ্য, গ্রামোফোন রেকর্ড এবং অন্যান্য পড়ার উপকরণ ইত্যাদি পড়া হয়েছে।

যদিও অনেক বইয়ের স্টলেও প্রচুর বইয়ের তাক ভর্তি থাকে, কিন্তু বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে বই সংগ্রহের কারণে এটি গ্রন্থাগারের ক্যাটাগরিতে ধরা পড়ে না।

আজ আমরা শিশুদের গ্রন্থাগার নিয়ে একটি রচনা নিয়ে এসেছি। স্কুলে অনেক সময় বাচ্চাদের লাইব্রেরির গুরুত্ব নিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখতে বলা হয়, আপনি এখানে প্রদত্ত প্রবন্ধটি নিজের ভাষায় বড় করে ব্যবহার করতে পারেন।

গ্রন্থাগারের গুরুত্ব রচনা

লাইব্রেরি (বই + আলায়) শব্দের অর্থ বইয়ের ঘর। যেখানে বই সংরক্ষণ করা হয়। এটাকে লাইব্রেরি বলে। লাইব্রেরিতে বিষয় অনুযায়ী অনেক বিষয়ের বই ক্রমানুসারে রাখা হয়। এর মধ্যে মানুষ তাদের আগ্রহ ও চাহিদা অনুযায়ী বই পড়ে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করে।

লাইব্রেরির প্রকারভেদ- লাইব্রেরি প্রধানত দুই প্রকার, প্রাইভেট লাইব্রেরি এবং পাবলিক লাইব্রেরি। প্রাইভেট লাইব্রেরি হল তারা যারা নিজেদের বাড়ির জন্য স্থাপন করে। এই ধরনের লাইব্রেরিতে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি বা পরিবারের আগ্রহের বই থাকে।

পাবলিক লাইব্রেরি সাধারণ মানুষের জন্য। এই লাইব্রেরিগুলো তিনভাবে পরিচালিত হয়। ব্যক্তি পর্যায়ে, পঞ্চায়েত স্তরে এবং সরকারী স্তরে। কিছু ধনী ব্যক্তি তাদের নিজেদের টাকায় লাইব্রেরি খুলে মানুষকে সাহায্য করেন। এগুলোকে ব্যক্তিগত লাইব্রেরি বলা হয়।

মন্দির, মসজিদ, গীর্জা এবং বিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত গ্রন্থাগারগুলি হল পঞ্চায়েতি। এগুলো ছাড়াও সরকার কিছু লাইব্রেরিও চালায়।

গ্রন্থাগারের উপযোগিতা- গ্রন্থাগার হল জ্ঞানের ভান্ডার। যাদের স্কুলে যাওয়ার সময় নেই, তারা লাইব্রেরির বই থেকে জ্ঞান বাড়ায়। আজ বইয়ের দাম বেড়েছে।

সেজন্য সবাই এগুলো কিনতে পারে না। তবে লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে সবাই পড়তে পারে। এইভাবে, গ্রন্থাগারগুলি দরিদ্র মানুষের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।

বই পড়া অবসর সময় কাটানোর একটি ভালো উপায়। যখন আমাদের কোনো কাজ থাকে না, তখন আমাদের মন অনেক অনুচিত বিষয় ভাবতে থাকে। এভাবে লাইব্রেরিগুলো আমাদের খারাপ অভ্যাস থেকে বাঁচিয়ে ভালো নাগরিক করে তোলে।

লাইব্রেরিতে শুধু সেই মানুষগুলোই আসে। যারা জ্ঞান বাড়াতে এবং নিজেদের উন্নতি করতে চান। এভাবে লাইব্রেরিতে গিয়ে ভালো মানুষের সাথে দেখা হয়, এতে পারস্পরিক ভালোবাসাও বৃদ্ধি পায়।

উপসংহার- লাইব্রেরি আমাদের প্রকৃত বন্ধু। তারা আমাদের ফুটতে দেয় না। তারা আমাদের বিনোদন দেয় এবং আমাদের জ্ঞান বাড়ায়।

লাইব্রেরি সুবিধা রচনা 

মানবদেহকে সুস্থ রাখতে যেমন দরকার পুষ্টিকর সুষম খাবার। একইভাবে, মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য জ্ঞান অর্জন আবশ্যক।

জ্ঞান অর্জন করতে হলে মনকে গতিশীল করতে হবে। জ্ঞান অর্জনের সবচেয়ে সহজ উপায় হল স্কুলে যাওয়া এবং গুরুজীর কাছে পড়া। আর এর দ্বিতীয় মাধ্যম হল লাইব্রেরি।

জ্ঞান অর্জনের জন্য একজন ব্যক্তিকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হয়। কিন্তু এগুলোর বিকল্প হিসেবে সরকার কর্তৃক সরকারি স্কুল খোলা হয় এবং তাতে ছাত্র-শিক্ষকদের পড়ার জন্য আলাদা কক্ষের ব্যবস্থা রয়েছে, যাকে আমরা লাইব্রেরি বলি। এ থেকে প্রত্যেক ব্যক্তি জ্ঞান লাভ করতে পারে, যাদের পড়ার আগ্রহ ও অনুরাগ রয়েছে।

লাইব্রেরি মানে বই ঘর বা যেখানে বই রাখা হয়। তদনুসারে, সেই সমস্ত কক্ষ, জাদুঘর বা দোকানগুলি গ্রন্থাগারের শ্রেণিতে গণনা করা হয়। যেখানে নতুন প্রাচীন পঠনপাঠনের দৃষ্টিকোণ থেকে অনেক দরকারী বই সংগ্রহ করা হয়। বই মানুষের জন্য জ্ঞানের উপহার, তাই গ্রন্থাগারকে জ্ঞানের ভান্ডার বলা যেতে পারে। যারা জ্ঞানের পরিমাণ মূল্যবান বই সংরক্ষণ করেন।

গ্রন্থাগারের গুরুত্ব

আমাদের জন্য গ্রন্থাগার, জ্ঞানের মন্দির বা দেবী সরস্বতী স্বয়ং যেখানে উপবিষ্ট, সেই স্থান যেখানে মানুষ জ্ঞানের ভাণ্ডার পেয়ে অজ্ঞতার অন্ধকার দূর করতে পারে। তারা আমাদের সরাসরি জ্ঞান দেয়।

সমাজ ও জাতির অবস্থা ও দিকনির্দেশনা নির্ধারণে গ্রন্থাগার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বইয়ের জ্ঞান মানুষের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। বই এবং লাইব্রেরি আমাদের মস্তিষ্ক, বুদ্ধিমত্তা, দৃষ্টিভঙ্গি বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আমরা শুধু বইয়ের জ্ঞান অর্জন করে আমাদের জীবনকে সার্থক করতে পারি না, দেশ, সমাজ ও মানবতার কল্যাণে কাজও করতে পারি। প্রতিটি মানুষ বাজার থেকে এনে নিজের ইচ্ছামত বই পড়তে পারে না।

বইয়ের পেছনে খরচ করার মতো আর্থিকভাবে তিনি তেমন শক্তিশালী ছিলেন না। অথবা যে কোন জায়গা থেকে দুষ্প্রাপ্য বই-পুস্তক পেতে পারেন। লাইব্রেরিগুলি সেই লোকদের জন্য অনেক সাহায্য করে। বর্তমানে প্রকাশিত নয় এমন বইগুলিরও এটি একমাত্র উৎস। এই বই মন্দির নিজেই সমাজের জন্য অমূল্য ঐতিহ্য বইয়ের কপি রাখে।

গ্রন্থাগারের প্রকারভেদ

গ্রন্থাগারগুলি তাদের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরণের হয়, যার মধ্যে কয়েকটি এইগুলি।

  • ব্যক্তিগত লাইব্রেরি
  • স্কুল এবং কলেজ লাইব্রেরি
  • গণ গ্রন্থাগার
  • সরকারি গ্রন্থাগার

বর্তমান যুগে সরকারি ও পাবলিক টাইপের লাইব্রেরি খুব কমই দেখা যায়। শহরে বড় বড় শহর থাকলেও এ বিষয়ে মানুষের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। স্কুল-কলেজের গ্রন্থাগারের পরিধি সীমিত।

এতে শুধু স্কুল-কলেজে পড়ানো বিষয়-সংক্রান্ত নতুন-প্রাচীন লেখকদের বই রয়ে গেছে। বিপুল সংখ্যক ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার আজ চালু আছে। ছোট-বড় প্রতিটি শহরেই এই ধরনের লাইব্রেরি পাওয়া যাবে। যেখানে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে শান্ত ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে বই পড়া যায়।

গ্রন্থাগারের সুবিধা

গ্রন্থাগার হল মানবজাতির কল্যাণের পথ দেখানো কেন্দ্র, এর কিছু সুবিধা নিম্নরূপ।

শিক্ষার মূল লক্ষ্য হলো মানুষের মানসিক বিকাশ। সে তার পছন্দের বিষয় অধ্যয়ন করে জ্ঞান অর্জন করে। বিদ্যালয়ে সীমিত বই ও ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন করা হয়।

অল্প কিছু বই পড়েই শিশুরা পরের শ্রেণীতে প্রবেশ করে। তাদের বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান নেই। বিস্তৃত পরিসরে বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান পড়তে হলে বিভিন্ন বই পড়তে হয়।

একটি বিনোদন হিসাবে লাইব্রেরি

আজ বিনোদনের শত শত মাধ্যম রয়েছে, মানুষ তাদের অবসর সময়কে বিনোদনের জন্য ব্যবহার করে, কখনও কখনও ফিল্ম, গেম, গেম ইত্যাদিতে ব্যয় করে। লাইব্রেরি হল বিনোদন এবং অবসর সময় ব্যবহারের সর্বোত্তম মাধ্যম।

বই কেবল আমাদের বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বাড়ায় না, আমাদের চিন্তাভাবনা এবং দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিপক্ক করে তোলে। বই মানসিক বিকাশে গতি দেয় এবং আপনার আগ্রহ অনুযায়ী আপনি অবসর সময়ে ভালো বই পড়ে বিনোদনও করতে পারেন।

বিরল পাখি প্রাপ্তির উপায়

গ্রন্থাগার অতীত ও বর্তমানের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। যে কোনো বিষয়ে গবেষণা, গবেষণায় এই বইগুলো খুবই সহায়ক প্রমাণিত হয়। যেখানে আমরা বিরল বিষয় সম্পর্কে তথ্য পেতে পারি। গ্রন্থাগারে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কিত দুর্লভ বই সহজেই পাওয়া যায়।

ছাত্র এবং শিক্ষক উভয়ের জন্য উপকারী লাইব্রেরি ছাত্র এবং শিক্ষক উভয়ের জন্যই খুব সহায়ক হতে পারে। আপনি সহজেই আপনার বুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান এবং সাধারণ জ্ঞান এবং তথ্য বৃদ্ধি করতে পারেন।

এই অর্থে, গ্রন্থাগারগুলি হল জ্ঞানের মন্দির, যা আমাদের কাছে বিভিন্ন বিষয়ের বই সহজে উপলব্ধ করে মানবজীবনের প্রকৃত অর্থ দেয়। সরকার ও সমাজের উচিত তাদের নাগরিকদের জন্য আরও বেশি করে এই ধরনের লাইব্রেরি স্থাপন করা এবং সেগুলোকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা।

আশা করি গ্রন্থাগার রচনা – Library Essay in Bengali   এই নিবন্ধটি আপনার পছন্দ হয়েছে, যদি আপনি এই তথ্যগুলি পছন্দ করেন তবে আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করুন।

Related Posts:

Swachata Abhiyan Essay in Bengali

Leave a Comment Cancel reply

Save my name, email, and website in this browser for the next time I comment.

IMAGES

  1. Basanta Kal essay in Bengali for Class 6

    essay in bengali

  2. ভারতের জাতীয় পশু : বাঘ

    essay in bengali

  3. Collection of Essays Vol-1 (Bengali)

    essay in bengali

  4. হাতি

    essay in bengali

  5. ভারতের জাতীয় ফল : আম

    essay in bengali

  6. সাঁওতাল: Santal- A Bengali Essay (Bengali)

    essay in bengali

COMMENTS

  1. বাংলা-রচনা | Bengali Essay | প্রবন্ধ রচনা | রচনা

    শিক্ষা প্রসঙ্গ ( বাংলা রচনা ) 1. সমাজ কল্যাণে ছাত্র সমাজ রচনা. 2. ছাত্র জীবনে নিয়ম নিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা (The need for adherence to rules in student life) 3. মাতৃভাষার মাধ্যমে বিজ্ঞান চর্চা (Teaching through Mother Language) 4. জনসমাজে বিজ্ঞানচেতনা প্রসারে ছাত্র সমাজের ভূমিকা (The role of student in spreading science consciousness in the society)

  2. Bengali Rachana | বাংলা রচনা | Class 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12

    Bengali Rachana in bengali বাংলা রচনা for Classes 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12. Bengali Essay 2023. Bengali Rachana or Bengali essay or বাংলা রচনা is a significant part of Bengali language at school levels and in higher level studies.

  3. বিভিন্ন বিষয়ের উপর বাংলা রচনা | bengali essay online

    রচনাঃ জাতীয় সংহতি ও বিচ্ছিন্নতাবাদ | Jatiya Sanhati Essay in Bengali or National Integration Essay in Bengali? রচনা : একটি পাখির আত্মকথা | Autobiography of a Bird in Bengali

  4. প্রবন্ধ - উইকিপিডিয়া

    প্রবন্ধ প্রধানত ২ ভাগে বিভক্তঃ. ১। তন্ময় বা বস্তুনিষ্ঠ. ২। মন্ময় বা ব্যক্তিনিষ্ঠ. যে প্রবন্ধে বিষয়বস্তুর প্রাধান্য থাকে তাকেই ...

  5. কিভাবে একটি যুক্তিমূলক প্রবন্ধ লিখবেন - লেখার নির্দেশিকা ...

    আপনি তিনটি সহজ ধাপে একটি বাধ্যতামূলক এবং একটি সুগঠিত তর্কমূলক প্রবন্ধ লিখতে পারেন, এবং সেগুলি এখানে: একটি বিষয় চয়ন করুন এবং একটি থিসিস বিবৃতি প্রস্তুত করুন.

  6. Tips to score 95%+ marks in Bengali Essay - YouTube

    Tips to score 95%+ marks in Bengali Essay. Subscribe to The Bengali Guide: https://bit.ly/3bqF1SFStudents generally writes the essay/ rachana , but doesn't know how to arrange and include all...

  7. বাংলা রচনা সমগ্র - Bangla Essay - Bangla Rochona - YouTube

    Download Link:https://play.google.com/store/apps/details?id=com.bangla.essay200+ Bangla Eassy / Rochona for students and job seeker.বাংলা রচনা ...

  8. Essay on Pollution in Bengali (পরিবেশ দূষণ – বাংলা রচনা)

    essay on pollution in Bengali অথবা দূষণ হোক তা পরিবেশ অথবা বায়ু দূষণ, কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে উচ্চ মাধ্যমিক সহ ইন্টারলেভেলেও উক্ত বাংলা রচনাটি এসে থাকে। আর সেই প্রেক্ষিতেই আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা essay on pollution in Bengali Paragraph বা পরিবেশ দূষণ নিয়ে একটি বর্ণনাকৃত সম্পূর্ণ রচনা শিখবো, যা দ্ধারা আশা করি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সকলেই ...

  9. গ্রন্থাগার রচনা - Library Essay in Bengali - Ruposhi Bangla

    গ্রন্থাগার রচনা – Library Essay in Bengali : গ্রন্থাগার মানে গ্রন্থাগার আমাদের সামাজিক ও শিক্ষা জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। লাইব্রেরি নিয়ে আজকের রচনাটি হিন্দিতে দেওয়া হল। স্কুল ছাত্র বা কলেজ ছাত্র একটি প্রকল্প হিসাবে লাইব্রেরি রচনা ব্যবহার করতে পারেন. Table of Contents. গ্রন্থাগার রচনা – Library Essay in Bengali. Library Essay in Bengali.

  10. Bengali Essays - Apps on Google Play

    Bengali Essays collection is an offline app that helps read and improve your Bengali Skills. There are 25+ Essay categories. This application provides you with thousands of latest topic...